বাংলাদেশের মানচিত্র সর্ম্পকে প্রশ্ন – যেকোনো চাকরির পরীক্ষা বা BCS (বিসিএস) পরীক্ষার প্রস্ততির জন্য সাধারণের বিভিন্ন বিষয়ক বিভিন্ন প্রশ্ন সমন্বিত এই MCQ করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশের মানচিত্র সর্ম্পকে প্রশ্ন বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করা হলো। যা বিভিন্ন প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষা জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
প্রশ্ন ১ : বাংলাদেশের আয়তন কত?
উত্তরঃ বাংলাদেশের আয়তন ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কিলোমিটার।
প্রশ্ন ২ : বাংলাদেশের বিভাগ কতটি?
উত্তরঃ বাংলাদেশে বিভাগ ৮ টি।
প্রশ্ন ৩ : বাংলাদেশে কতটি জেলা রয়েছে?
উত্তর : বাংলা জেলা ৬৪ টি।
প্রশ্ন ৪ : চট্টগ্রাম বিভাগে মোট কতটি জেলা?
উত্তর : চট্টগ্রাম বিভাগে মোট ১২ টি জেলা রয়েছে।
প্রশ্ন ৫ : রাজশাহী বিভাগে জেলার সংখ্যা কতটি?
উত্তর : রাজশাহী বিভাগে মোট ৮ টি জেলা।
প্রশ্ন ৬ : খুলনা বিভাগে কতটি জেলা?
উত্তর : খুলনা বিভাগে মোট ১০ টি জেলা।
প্রশ্ন ৭ : বরিশাল বিভাগে মোট কতটি জেলা?
উত্তর : বরিশাল বিভাগে মোট ৬ টি জেলা।
প্রশ্ন ৮ : সিলেট বিভাগে কতটি জেলা?
উত্তর : সিলেট বিভাগে ৫ টি জেলা।
প্রশ্ন ৯ : রংপুর বিভাগে কতটি জেলা?
উত্তর : রংপুর বিভাগে ৮ টি জেলা।
প্রশ্ন ১০ : ময়মনসিংহ বিভাগে কতটি জেলা?
উত্তর : ময়মনসিংহ বিভাগে মোট ৪ টি জেলা।
প্রশ্ন ১১ : বর্তমানে জিআই (GI) সনদপ্রাপ্ত পণ্য?
উত্তর : ৯টি।
প্রশ্ন ১২: বাংলাদেশের প্রথম GI পণ্য?
উত্তর : জামদানি শাড়ি; সনদ প্রদান ১৭ নভেম্বর ২০১৬।
প্রশ্ন ১৩ : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে লেখা মিসরীয় লেখক মােহসেন আল আরিশির লেখা বইয়ের নাম?
উত্তর : হাসিনা: হাকাইক ওয়া আসাতি।
প্রশ্ন ১৪ : মানবদেহে ক্যান্সারের উপস্থিতি নির্ণয়ের জন্য ইন্টারফেসিয়াল বায়ােসেসিং পদ্ধতি উদ্ভাবন করেন?
উত্তর : ড. আবু সিনা।
প্রশ্ন ১৫ : ঢাকাই মসলিনের সর্বশেষ প্রদর্শনী হয়?
উত্তর : ১৮৫১ সালে, লন্ডনে।
প্রশ্ন ১৬ : বাংলাদেশের প্রথম ইসলামী বন্ড সুকুক নামে ইস্যু করা হয়?
উত্তর : ইজারা সুকুক।
প্রশ্ন ১৭ : বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ রপ্তানি বাজার?
উত্তর : যুক্তরাষ্ট্র।
প্রশ্ন ১৮ : বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (BSEC)?
উত্তর : আগারগাঁও, ঢাকা।
প্রশ্ন ১৯ : বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি ঔষধ রপ্তানি করে?
উত্তর : মিয়ানমারে।
প্রশ্ন ২০ : BEPZA যে মন্ত্রণালয়ের অধীন?
উত্তর : প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়।
প্রশ্ন ২১ : ওয়ানডে ক্রিকেটে বাংলাদেশের অভিষেক হয়?
উত্তর : ৩১ মার্চ ১৯৮৬।
প্রশ্ন ২২ : বাংলাদেশকে গার্মেন্টস বিষয়ে প্রথম প্রশিক্ষণ প্রদান করে?
উত্তর : দক্ষিণ কোরিয়ার Daewoo কোম্পানি।
প্রশ্ন ২৩ : গার্মেন্টস ব্র্যান্ডগুলাের সংগঠন ‘অ্যাকর্ড’?
উত্তর : ইউরােপীয় ইউনিয়নভিত্তিক।
প্রশ্ন ২৪ : সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয়?
উত্তর : ৩০ জানুয়ারি ১৯৫২।
প্রশ্ন ২৫ : ২৬ মার্চ ১৯৭১ স্বাধীনতা ঘােষণার মাধ্যমে যে আন্দোলন শেষ হয়?
উত্তর : অসহযােগ আন্দোলন।
প্রশ্ন ২৬ : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বাংলায় বক্তৃতা দেন?
উত্তর : অধ্যাপক আবুল কাসেম।
প্রশ্ন ২৭ : পাকিস্তানে দ্বিতীয়বার সামরিক আইন জারি হয়?
উত্তর : ২৫ মার্চ ১৯৬৯।
প্রশ্ন ২৮ : সপ্তম নৌবহর বঙ্গোপসাগরের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে?
উত্তর : টংকিং উপসাগর থেকে।
প্রশ্ন ২৯ : মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র ‘বাংলার ২৪ বছর’উত্তর :এর পরিচালক?
উত্তর : মােহাম্মদ আলী।
প্রশ্ন ৩০ : ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রতিষ্ঠাতা?
উত্তর : মেজর আবদুল গণি।
প্রশ্ন ৩১ : বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর ত্রৈমাসিক সংবাদপত্র?
উত্তর : ঈগল।
প্রশ্ন ৩২ : প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ (PIB) প্রতিষ্ঠিত হয়?
উত্তর : ১৮ আগস্ট ১৯৭৬।
প্রশ্ন ৩৩ : সংসদ অধিবেশন আহ্বান, স্থগিত ও বাতিল করেন?
উত্তর : রাষ্ট্রপতি।
প্রশ্ন ৩৪ : বাংলাদেশ সচিবালয় প্রথম যাত্রা শুরু করে?
উত্তর : ইডেন বিল্ডিংউত্তর এ।
প্রশ্ন ৩৫ : ISSB’র পূর্ণরূপ?
উত্তর : Inter Services Selection Board
প্রশ্ন ৩৬ : নির্বাহী বিভাগের সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ?
উত্তর : মন্ত্রিপরিষদ।
প্রশ্ন ৩৭ : প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস সংক্রান্ত জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি?
উত্তর : নিকার।
প্রশ্ন ৩৮ : ‘বাংলাদেশে বাজেট : অর্থনীতি ও রাজনীতি’ বইয়ের লেখক?
উত্তর : আকবর আলি খান।
প্রশ্ন ৩৯ : বস্ত্র ও পাট জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হবে?
উত্তর : রূপগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ।
প্রশ্ন ৪০ : Clean Report of Findings (CRF) হলাে?
উত্তর : আমদানি বাণিজ্যে জালিয়াতি রােধ করার জন্য একটি পদ্ধতি।
প্রশ্ন ৪১ : GSP’র পূর্ণরূপ?
উত্তর : Generalized System of Preferences
প্রশ্ন ৪২ : ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন হলাে?
উত্তর : বৈদেশিক মুদ্রা প্রেরণের বৈধ মাধ্যম।
প্রশ্ন ৪৩ : যে ব্যাংক প্রথম ‘রেডিক্যাশ কার্ড’ চালু করে?
উত্তর : জনতা ব্যাংক লিমিটেড।
প্রশ্ন ৪৪ : বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রথম গভর্নর ছিলেন?
উত্তর : এ. এন. হামিদ উল্লাহ।
প্রশ্ন ৪৫ : বাংলাদেশের সংবিধানের প্রথম সংশােধনী গৃহীত হয়?
উত্তর : ১৫ জুলাই ১৯৭৩।
প্রশ্ন ৪৬ : মন্ত্রণালয় বা বিভাগের প্রশাসনিক প্রধান?
উত্তর : সচিব বা জ্যেষ্ঠ সচিব।
প্রশ্ন ৪৭ : বাংলাদেশের সংসদ ভবনের স্ট্রাকচারাল ডিজাইনার?
উত্তর : হ্যারি এম পামবাম।
প্রশ্ন ৪৮: BPL শুরু হয় কবে থেকে?
উত্তর: ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
প্রশ্ন ৪৯: বাংলাদেশের মানচিত্র প্রথম আঁকেন কে?
উত্তর: মেজর জেমস রেনেল।
প্রশ্ন ৫০: বাংলাদেশে VAT চালু করা হয় কবে?
উত্তর: ১ জুলাই ১৯৯১ সালে।
পরীক্ষা পদ্ধতি ও মানবন্টন: প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে দুই ধাপে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। নিয়োগ পরীক্ষায় ১০০ নম্বরের মধ্যে প্রার্থীদের মূল্যায়ন করা হয়। প্রথমে নেওয়া হয় এমসিকিউ বা বহুনির্বাচনী পরীক্ষা।
এমসিকিউ পরীক্ষায় ৮০ নম্বরের প্রশ্ন আসে। বাংলা, ইংরেজি, গণিত এবং সাধারণ জ্ঞানের প্রতিটি বিষয় থেকে ২০টি করে মোট ৮০টি প্রশ্ন থাকে। প্রতিটি সঠিক উত্তরের জন্য ১ নম্বর যোগ হবে। প্রত্যেক ভুল উত্তরের জন্য কাটা যাবে ০.২৫ নম্বর। পরীক্ষার জন্য বরাদ্দ সময় ৮০ মিনিট বা ১ ঘন্টা ২০ মিনিট। গড়ে প্রত্যেক প্রশ্নের উত্তরের জন্য ১ মিনিট সময় পাওয়া যাবে।
এমসিকিউ পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের ডাকা হয় মৌখিক পরীক্ষায়। এ ধাপে থাকে ২০ নম্বর। ভাইভায় টিকলে পরবর্তী যাচাই বাছাই শেষে চূড়ান্তভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়। প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার (লিখিত) মানবণ্টন আগের মতো থাকলেও এবার কিছুটা পরিবর্তন এসেছে। প্রশ্নপত্রের সেট নির্ধারণ করা হবে প্রার্থীর রোল নম্বর অনুসারে ডিজিটালাইজড পদ্ধতিতে। যাতে পাশাপাশি বসা প্রার্থীদের সেট না মিলে যায়।
পরীক্ষার আগের রাতে জেলা প্রশাসকের কাছে অনলাইনে প্রশ্নপত্র পাঠানো হবে। সহায়ক বই: নিয়োগ পরীক্ষায় ভালো করতে হলে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের পাঠ্যবই আয়ত্ত্বে থাকতে হবে। বিশেষ করে অষ্টম থেকে দশম শ্রেণির বাংলা, গণিত, ইংরেজি বোর্ড বইগুলো সংগ্রহে রাখতে পারেন।
বিগত বছরের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নগুলো দেখলে প্রশ্নপত্র সম্পর্কে ভালো ধারণা পাওয়া যাবে। চলতি বছরের এপ্রিল থেকে জুনে জেলাওয়ারী প্রাথমিক শিক্ষক পদের নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রশ্নগুলো সংগ্রহে থাকলে প্রস্তুতিতে বেশ কাজে দেবে। বাজারে বিভিন্ন প্রকাশনীর প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ গাইড বই পাওয়া যায়। ভালো প্রস্তুতিতে এগুলোও সহায়ক হবে।
চাকরি পরিক্ষার জন্য ইংরেজি প্রস্তুতিঃ
সিলেবাস:
ইংরেজিঃ গ্রামারে Right forms of verb, Tense, Preposition, Parts of Speech, Voice, Narration, Spelling, Sentence Correction- এর নিয়ম জানতে হবে এবং গ্রামার বইয়ের উদাহরণ থেকে চর্চা করতে হবে। মুখস্থ করতে হবে Phrase and Idioms, Synonym, Antonym. ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ আসতে পারে। তাই বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্ন সমাধান করলে ভালো করা সম্ভব।
বাংলা ও ইংলিশের জন্য যেকোন সিরিজের বই (নতুন সংস্করণ) থেকে শুধু মাত্র চ্যাপ্টারের শেষে যুক্ত বিভিন্ন পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলি সলভ করবেন বিস্তারিত পড়ার সময় নাই। তাছাড়া প্রশ্ন ডিরেক্ট কমন পড়বে অযথা প্রেসার নেবার দরকার কি।
বাংলা প্রস্তুতিঃ
বাংলা: সন্ধি(২), বিপরীত শব্দ (২/৩), সমার্থক শব্দ(২), শুদ্ধ বানান (২), এককথায় প্রকাশ (২), সমাস (২), বাগধারা (২), কারক-বিভক্তি, ছদ্মনাম/উপাধি, দ্বিরুক্ত শব্দ, ধ্বনি, বর্ণ, বাক্য (সরল, জটিল, যৌগিক) ও পদ নির্ণয়।
প্রচীন যুগ,মধ্যযুগ থেকে ১ অথবা ২ মার্কস আসতে পারে তবে মধ্যযুগ বেশি গুরুত্বপূর্ণ,আধুনিক যুগের সাহিত্য কর্মের মধ্যে ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপন্যাস/রচনাসমগ্র(১/২ মার্কস)এবং পরিচিত কবি সাহিত্যিকের রচনা বা জন্ম মৃত্যু নিয়ে ১/২ মার্কস আসতে পারে যেগুলো পারার মত।
ইংলিশ: যেকোন সিরিজের বই থেকে পড়লেই চলবে তবে English For Competitive Exams বইটিতে বিগত সালের প্রশ্ন বেশি থাকায় এটাই বেস্ট বই। Right form of verb,Fill in the blank with appropriate word/preposition(2), Voice Change (1/2),Narration(1), Sentence Correction(2),Spelling (2), Parts of speech Identification (2),Synonym+antonym(3/4), Idioms & Phrase.
গণিত: দশমিকের (যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ), শতকরা, লাভ-ক্ষতি, মুনাফা, ল.সা.গু, গ.সা.গু, ঐকিক নিয়ম (কাজ, খাদ্য, সৈন্য), অনুপাত:সমানুপাত, সংখ্যা পদ্ধতি, বীজগাণিতিক মান নির্ণয়, উৎপাদক নির্ণয়, গড়, মধ্যক, প্রচুরক নির্ণয়, ত্রিভুজক্ষেত্র, বর্গক্ষেত্র, আয়তক্ষেত্রের বেসিক সূত্রের অংকসমূহ, সরলরেখা, ধারা, গাছের উচ্চতা/মিনারের উচ্চতা/মইয়ের দৈর্ঘ্য/সূর্যের উন্নতি কোন ইত্যাদি বিষয়ক অংকসমূহ।
সাধারণ জ্ঞান, দৈনন্দিন বিজ্ঞান ও কম্পিউটার: এই অংশে ভাল করার জন্য খুব বেশি পড়তে হবেনা। সাধারণ জ্ঞান অংশে ১৪/১৫ টার মত প্রশ্ন আসতে পারে তার ভিতর ১০-১২ টাই হবে সালের রিপিট প্রশ্ন।বাকী ২/৩ টা সাম্প্রতিক বিষায়াবলী দিতে পারে। তারপরও ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ,বাংলাদেশের জনপদ, নদ-নদী, বাংলাদেশের লোকজ ঐতিহ্য অন্তর্জাতিক সংগঠন, জাতিসংঘের অঙ্গসংগঠন, বিশ্বের বিভিন্ন শহরের নাম ইত্যাদি…
বিজ্ঞান থেকে দু’তিনটি কমন প্রশ্ন আসবে যেগুলো চোখের পলকে গোল্লা ভরাট করা যাবে মানে হরহামেশা রিপিটেড সাল। কম্পিউটার থেকে একটি বা দু’টি প্রশ্ন আসবে একেবারে বেসিক কম্পিউটার থেকে। নিজের মগজের সফটওয়্যার থেকে কম্পিউটারের বৃত্ত ভরাট করবেন।
মৌখিক পরীক্ষাঃ লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণদেরই শুধু মৌখিক পরীক্ষায় ডাকা হবে। মৌখিক পরীক্ষায় থাকবে ২০ নম্বর। একাডেমিক ফলাফল বা শিক্ষাগত যোগ্যতার ওপর থাকবে ৫ নম্বর। এক্সট্রা কারিকুলাম (নাচ, গান, অভিনয়, আবৃত্তি) এর ওপর বরাদ্দ থাকবে ৫ নম্বর।বাকি ১০ নম্বর থাকবে সাধারণ জ্ঞানের ওপর। মৌখিক পরীক্ষায় সাধারণ জ্ঞানের জন্য প্রার্থীর নিজ জেলার থানা বা উপজেলার আয়তন, জনসংখ্যা, সংস্কৃতি, জেলার ইতিহাস, রাজনীতি ইত্যাদি সম্পর্কে ধারণা রাখা জরুরি।
প্রাথমিকে পরীক্ষার জন্য ৩০দিন প্রস্তুতির জন্য অনেক সময়। শুধুমাত্র আপনি মুখস্ত করে প্রিলি পাস করে আসবেন এটা সবার জন্য হয় না। বুদ্ধি খাটান; তবে মনে রাখবেন প্রাথমিকের প্রিলিতে আপনি ভুল দাগালে কিন্তু মার্ক কাঁটা যাবে, সুতরাং ক্যালকুলেটেড রিস্ক নিতে হবে। আরেকটা কথা, এই মার্ক যেহেতু আপনার মূল মার্কের সাথে যোগ হবে না, সুতরাং এখানে উতরে যাবার জন্য আপনাকে দুনিয়ার সব কিছুই পারতে/ জানতে হবে না।
লিখিত পরীক্ষায় ইংরেজি একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। এতে ভালো না করলে গড় নম্বর অনেক কমে যাবে। এখানে পার্ট এ এবং পার্ট বি মিলিয়ে মোট ২০০ নম্বর বরাদ্দ আছে। রিডিং কম্প্রিহেনশন থেকে ১০০ নম্বর; যা সাধারণ প্রশ্ন ৩০, ব্যাকরণ ৩০, পত্রিকা সম্পাদকের নিকট চিঠি ২০ এবং সারাংশ ২০ নম্বর যোগ করলে পাওয়া যায়। আর পার্ট বি–তে বাংলা থেকে ইংরেজি অনুবাদ ২৫, ইংরেজি থেকে বাংলা ২৫ এবং রচনায় ৫০ নম্বরসহ মোট ১০০ নম্বর।
সর্বমোট ২০০ নম্বর। সময় পাওয়া যাবে ৪ ঘণ্টা। আর ইংরেজিতে রাতারাতি ভালো করা যায় না। আবার অনেক টপিক আছে, যা সরাসরি পরীক্ষায় আসবে না। অর্থাৎ কমন পড়বে না। অনেকের ধারণা, কমন যেহেতু পড়বে না, তাহলে পড়ে লাভ কী! লাভ হলো, আপনার চর্চা বহাল থাকলে সহজে পরীক্ষার হলে উত্তর দিতে পারবেন। একটা কথা মনে রাখবেন, কতগুলো অনুশীলন করলেন, তা গুরুত্বপূর্ণ নয়; গুরুত্বপূর্ণ হলো আপনি কতটা বুঝে বুঝে অনুশীলন করলেন। তাই বুঝে বুঝে অনুশীলন করা ছাড়া ভালো কিছু হবে না।
যা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে এক সম্ভাবনাময় সুযোগ। আমাদের লক্ষ্য বেকার লোকদের সঠিক কাজ খুঁজে পেতে সহায়তা করা। ক্যারিয়ার গঠনে পাশে থাকা। আপনি সরকারি চাকরি, চাকরির বিজ্ঞপ্তি, সরকারী চাকরি বিডি, সপ্তাহিক চাকরির খবর, সকল সরকারি চাকরি, চাকরির বিজ্ঞপ্তি বিডি, দৈনিক, সাপ্তাহিক চাকরির খবর, প্রতিদিনের সরকারি চাকরির খবর, নতুন চাকরীর বিজ্ঞপ্তি, বিডি চাকরি বিজ্ঞপ্তি, বিডি সরকারী চাকরী, চাকরির পাত্রিকা, সরকারী চাকরীর বিজ্ঞপ্তি, আজকের চাকরির খবর, সরকারি চাকরি, বেসরকারি চাকরি, সংস্থার চাকরি, আজকের চাকরির খবর ২০২২, এনজিও চাকরি, বেসরকারি চাকরি ব্যাংক জবস আন্তর্জাতিক চাকরির সংবাদপত্রের চাকরি, ফ্রিল্যান্সিং জবস, শিক্ষণীয় গল্প, রুপকথার গল্পসহ।
চাকরির প্রস্তুতি-র আলোচনায় বিসিএসের কথা সবার প্রথমে আসে । বিসিএসে প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ইংরেজিতে ৩৫ নম্বর এবং ২০০ নম্বর লিখিত পরীক্ষায় বরাদ্দ থাকে। ইংরেজিতে ২৫-৩০ নম্বর ব্যাংকের প্রিলিমিনারিতে থাকে এবং ৭০-৯০ নম্বর লিখিত পরীক্ষায় বরাদ্দ । অন্যান্য চাকরির নিয়োগ পরীক্ষার প্রিলিমিনারিতেও প্রায় ১৫-২০টি ইংরেজি প্রশ্ন থাকে। তাহলে আপনারা বুঝতেই পারছেন চাকরির পরীক্ষায় আপনার জন্য ইংরেজি কতটা গুরুত্বপূর্ণ।
চাকরির প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ইংরেজি প্রস্তুতি ৩টি ভাগে বিভক্ত করা যায়ঃ
১. গ্রামার
২. লিটারেচার
৩. ভোকাবুলারি।
তবে ইংরেজি সাহিত্য থেকে ব্যাংকের প্রিলিমিনারি ও পরীক্ষায় খুব বেশি প্রশ্ন আসে না। গ্রামার আর ভোকাবুলারি থেকে সবচেয়ে বেশি প্রশ্ন হয় । গ্রামার অংশের প্রস্তুতি ইংরেজি গ্রামার অংশ থেকে বিসিএস পরীক্ষায় ২০ নম্বর থাকে।
এছাড়া অন্যান্য নিয়োগ পরীক্ষায় এই অংশ থেকেই বেশির ভাগ প্রশ্ন হয়ে থাকে। বিগত বছরগুলোর প্রশ্নগুলো বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, এই ২০টি প্রশ্নের বেশির ভাগই গুরুত্বপূর্ণ কমন টপিক থেকে দেয়া হয়।
Sentence Correction হলো এদের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ । মূলত এটিআলাদা কোনো টপিক নয়, বরং গ্রামার আইটেমের অনেকটাই সমন্বিত টপিক। এগুলোর মধ্যে Subject-Verb Agreement, Illogical Comparisons, Parallelism, Dangling/Misplaced Modifiers, Inversions-সহ অন্যান্য বিষয় অন্তর্ভুক্ত।
তবে উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলো সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকলে যেভাবেই Sentence Correction আসুক না কেন, আপনি উত্তর দিতে পারবেন।আপনাকে মনে রাখতে হবে যে বেশির ভাগ প্রশ্ন কিন্তু এগুলো থেকেই আসবে। কখনোই গ্রামার মুখস্থ করবেন না।
এখানে প্রতিটি বিষয়বস্তু বুঝে অনুশীলন করতে হবে। যত বেশি চর্চা করবেন, তত বেশি অগ্রসর হবেন; আর নিজের ভুলগুলো নিজেই ধরতে পারবেন। নমুনা প্রশ্ন দেখে অনুশীলন করলে পরীক্ষায় আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে উত্তর করতে পারবেন।
যে বই থেকেই পড়েন না কেন, পড়ার সময় আলাদা একটি নোট খাতা রাখবেন। গুরুত্বপূর্ণ নিয়মগুলো দু-একটি উদাহরণসহ লিখে রাখতে পারেন অথবা পড়ার সময় আপনি বইয়ে হাইলাইটার দিয়ে দাগিয়ে রাখতে পারেন, যেন পরীক্ষার পূর্বে অল্প সময়ে দ্রুত রিভিশন দিতে পারেন।
Preposition, Idioms and Phrases, Article ও Group Verb—এই টপিকগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এখান থেকে প্রশ্ন আসবেই। এ ছাড়া আরো কিছু টপিক যেমন—Parts of Speech, Identification of Clause, Conditional Sentence, Embedded Question, Degree of Comparisons, Voice, Narration,—এগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ টপিক।
ইংরেজি গ্রামারে অনেক টপিক থাকলেও আশা করা যায় পরীক্ষায় সর্বাধিক কমন পাবেন এই টপিকগুলো পড়লে। ► এসব টপিকের জন্য TOEFL Cliff’s & Barron’s, Common Mistakes in English by T. J. Fitikides-এর পাশাপাশি বাজারের ভালো মানের দু-একটি নিয়োগ প্রস্তুতির বই অনুশীলন করতে পারেন। গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলোর মধ্যে যেটি যে বইয়ে তুলনামূলক সহজবোধ্য মনে হয়, সেটি সেখান থেকে পড়লেই ভালো।
ভোকাবুলারি বাদ দিয়ে আপনি ইংরেজিতে ভালো করার কথা চিন্তাই করতে পারবেন না। বেশির ভাগ চাকরির নিয়োগের প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ভোকাবুলারিভিত্তিক প্রশ্ন বেশি আসে। তাই এ বিষয়ে কোনোভাবেই হেলাফেলা করা যাবে না। Synonym, Antonym, Analogy, Correct Spelling ইত্যাদি টপিকস ভোকাবুলারি অংশের মধ্যেই পড়ে।
তাছাড়া লিখিত পরীক্ষায় Reading Comprehension, থেকে শুরু করে Free hand writing—প্রতিটি ক্ষেত্রেই ভোকাবুলারিতে দক্ষতা একান্ত প্রয়োজন। বাজারে ভোকাবুলারির জন্য প্রচুর বই রয়েছে। তাই একটু কৌশলী হলে দ্রুত ভোকাবুলারি আয়ত্ত করা যায়
১। নিয়মিত ইংরেজি পত্রিকা পড়ুন,গুরুত্বপূর্ণ শব্দগুলোর তালিকা করুন। অজানা শব্দগুলোর অর্থ যখন-তখন জানতে স্মার্টফোনে ‘ইংরেজি থেকে বাংলা’ ডিকশনারী অ্যাপ ইনস্টল করে রাখুন। তাহলে পত্রিকা পড়ার সময় অজানা-দুর্বোধ্য শব্দগুলোর অর্থ সহজেই দেখে নিতে পারবেন।মন চাইলে অবসর সময়েও বসে বসে পড়তে পারবেন।
২। GRE Vocabulary Builder-Magoosh GRE-অ্যাপটি আপনার স্মার্টফোনে ইনস্টল করে নিলে এখানে আপনি কুইজ দিতে পারবেন। বিভিন্ন পর্যায়ে আপনার অবস্থান যাচাই করতে পারবেন।
৩। নেমনিক বা মনে রাখার কৌশল ব্যবহার করে শব্দ শেখা যায়।mnemonicdictionary.com এই ধরনের ওয়েবসাইটে আপনি মনে রাখার মতো কৌশল পাবেন। এ ছাড়া বাজারে নেমনিকসহ এ জাতীয় বিভিন্ন বই পাওয়া যায়, সেগুলোও দেখতে পারেন।
৪। শব্দের Root, Suffix, Prefix এগুলো বুঝে বুঝে পড়ুন। তাহলে অল্প পড়েই এ সম্পর্কিত বহু শব্দ শেখা হয়ে যাবে।
৫। এ ছাড়া বাজারে চাকরির পরীক্ষার বিভিন্ন বই থেকেও ভোকাবুলারি পড়তে পারেন। মনে রাখবেন, ভোকাবুলারি পড়ার চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে সেগুলো রিভাইস ও প্রয়োগ করা।
প্রতিনিয়ত চর্চায় না থাকলে আপনি কখনোই ভোকাবুলারিতে ভালো করতে পারবেন না। তাই নিয়মিত ভোকাবুলারি অনুশীলন করুন। তাহলে দেখবেন, আর মুখস্থ করতে হবে না, এমনিতেই অনেক শব্দ আয়ত্তে চলে এসেছে। যেভাবে ইংরেজি লিটারেচার অংশের প্রস্তুতি নিবেন বিসিএস পরীক্ষায় ইংরেজি লিটারেচারে ১৫ মার্কস থাকে। এ ছাড়া সরকারি কর্ম কমিশনসহ অন্যান্য নিয়োগ পরীক্ষায় দু-চারটি লিটারেচারের প্রশ্ন আসতে দেখা যায়।
বিসিএসে এই অংশটা প্রিলিমিনারিতে জাদুর মতো সাহায্য করতে পারে। আপনি এত অল্প পড়ে আর কোনো বিষয়ে এই টপিকের মতো কমন পাবেন না।
১। বিসিএসসহ বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষায় আসা আগের বছরের প্রশ্নগুলো প্রস্তুতির শুরুতেই চর্চা করুন।.
২।কোন সাহিত্যিক কোন যুগের এটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে Elizabethan, Romantic, Victorian ও Modern যুগ।তাই ইংরেজি সাহিত্যের যুগ সম্পর্কে পরিস্কার ধারণা রাখুন। পিরিয়ডের প্রধান প্রধান সাহিত্যিক ও সাহিত্যকর্মের নামগুলো ভালো করে পড়তে হবে।
৩।William Shakespeare, William Wordsworth, John Keats, Charles Dickens, GB Shaw এর মত বিখ্যাত সাহিত্যিকের বিখ্যাত গ্রন্থ এবং উক্তিগুলো ভালো করে পড়ুন।
৪।Google এ সার্চ দিয়ে বিখ্যাত গ্রন্থগুলোর মূলভাবটি পড়ে নিতে পারেন। এতে সহজেই মনে থাকবে!
৫। Literary terms ও সাহিত্যকর্মের ধরনগুলো গুরুত্বসহকারে পড়ুন। ইংরেজি সাহিত্য অনেক বিশদ একটি বিষয় তাই অনেকের এই বিষয়ে যথেষ্ট ধারণা না থাকাটা স্বাভাবিক। প্রথমে কঠিন মনে হলেও কয়েকবার পড়ে দেখুন, ধীরে ধীরে এটা হয়তো আপনার কাছে ভালো লাগতে শুরু করবে। বাজারে ইংরেজি সাহিত্যের ওপর বিক্রি হওয়া বইগুলো ঘেঁটে তুলনামূলক সহজ একটি বই সংগ্রহ করতে পারেন।
ক) ১০ম থেকে ৪৪ তম বিসিএসের শুধু ব্যাকরণ অংশটি পড়ে নেবেন। বাকিগুলো না পড়লেও চলবে।
খ) কম্প্রিহেনশন যত পারেন, পড়ুন। পড়ার সময় চারটি বিষয় মাথায় রাখবেন।
১. অজানা শব্দের অর্থ অবশ্যই আয়ত্ত করবেন।
২. বাক্যের অর্থ বোঝার চেষ্টা করবেন।
৩. পুরো অনুচ্ছেদের মূলকথা বের করুন।
৪. সাধারণ প্রশ্নগুলোর উত্তর দেবেন।
বাকি প্রশ্নগুলো অনুশীলন না করলেও চলবে। প্রয়োজনে অল্প কম্প্রিহেনশন চর্চা করবেন। কিন্তু ভাসা ভাসা করে দ্রুত শেষ করতে যাবেন না। এতে সব বৃথা যাবে। আরেকটা কথা, ইংরেজি পত্রিকার সমসাময়িক তাৎপর্যপূর্ণ কলাম বা লেখা পড়তে পারেন। তার অর্থ বোঝার চেষ্টা করুন। এটা পরোক্ষভাবে আপনাকে রিডিং কম্প্রিহেনশনে সাহায্য করবে। ৩৫তম বিসিএসে পত্রিকার একটি খবর থেকেই কম্প্রিহেনশন এসেছিল।
গ) ব্যাকরণ অংশে নতুন কিছু নেই। যা আপনি প্রিলিতে পড়েছেন, তা-ই। একবার চোখ বুলিয়ে নেবেন। Word Formation, Parts of speech, Punctuation, Sentence Making, Meaning of word খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ঘ) প্যাসেজ থেকেই সামারি করতে হয়। এ ক্ষেত্রে ভুলেও কোনো হুবহু বাক্য গ্রহণ করতে যাবেন না। নিজের মতো করে লিখবেন। বাসায় অনুশীলন করুন, ভুল কমে আসবে। আর এটা এত পড়ার কিছু নেই। যদি কেউ একান্ত না পারেন, তবে শব্দ পরিবর্তন করে সমার্থক শব্দ নেবেন, বড় বাক্য ছোট করে নেবেন।
ঙ) সম্পাদকের নিকট চিঠি পড়ার কিছু নেই। শুধু নিয়মকানুন জেনে রাখুন। তাতেই হবে। আর দুই পৃষ্ঠার বেশি অবশ্যই লিখবেন না। এখানে যেন কাটাকাটি, বানান ভুল বা অসুন্দর কিছু না হয়!
চ) ফ্রি–হ্যান্ড রাইটিং ইংরেজিতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কোন কোন বিষয় আয়ত্তে থাকলে আপনি ইংরেজি লেখায় ভালো করবেন, তা বলা হলো:
১. শব্দের অর্থ শিখুন, যত পারা যায়। অনেকেই বলেন, মনে থাকে না। কিছু ভুলে যাবেন, এটাই স্বাভাবিক। সে জন্য পড়া থামাবেন না। যা গিয়ে, যা থাকে তা-ই লাভ। শব্দের অর্থ না জানলে আপনি লিখতে পারবেন না। তাই ফ্রি–হ্যান্ড রাইটিংয়ে ভালো করতে হলে আপনার শব্দভান্ডার মজবুত থাকতে হবে। আর এটি কিন্তু চলমান প্রক্রিয়া। শব্দ শেখার মধ্যেই থাকবেন। হোক অল্প।
২. মানসম্মত রাইটিংয়ের জন্য টেকনিক্যাল কিছু শব্দের অর্থ বা শব্দগুচ্ছ শিখবেন। যেমন ‘ধনী–গরিবনির্বিশেষে’—এর ইংরেজি হবে Irrespective of rich and poor. আপনি যদি অন্যভাবে বলেন, তাহলে মানসম্মত লেখা হবে না। আপনার লেখার মান ভালো হলে, নম্বর ভালো আসবে। এটা তো স্বাভাবিক।
৩. ইংরেজি বাক্য লেখার সময় আপনাকে Preposition ব্যবহার করতেই হয়। এতে অনেকেই ভুল করেন। তাই শুদ্ধ বাক্য লিখতে হলে এ সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। এ জন্য Prepositionগুলোর বাংলা অর্থ ও সাধারণ ব্যবহার জেনে নেবেন। অবশ্যই বুঝে বুঝে পড়বেন। আর কিছু Appropriate Preposition পড়ে নেবেন। তাহল ধীরে ধীরে ভুল কমে যাবে।
৪. Tense সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। এটা ছাড়া কিচ্ছু করার নেই। ১২টি টেন্সের বাংলা সংজ্ঞা, চেনার উপায়, গঠনপ্রণালিসহ ভালো করে পড়বেন যেন বাক্য দেখলেই আপনি বোঝেন কোন Tense অনুযায়ী লিখতে হবে। ধরুন, আপনি বলতে চাচ্ছেন, ‘কাল স্কুলে যাব’, এটি যদি এভাবে লেখেন, ‘I was go school’, তাহলে কী হলো? যিনি খাতা দেখবেন, তিনি অজ্ঞান হয়ে যাবেন। আপনার কাউকে অজ্ঞান করার অধিকার নেই। তাই ভালো করে Tense পড়ুন।
৫. প্রচুর অনুশীলন করুন। বুঝে বুঝে করুন। ফ্রি–হ্যান্ড রাইটিংয়ের জন্য অনুশীলন ব্যাপক কাজে দেয়। সম্ভব হলে যে ফ্রি–হ্যান্ডে ভালো, তাঁর সাহায্য নিতে পারেন। লেখার পর তাঁকে দেখাতে পারেন। তিনি ভুলগুলো চিহ্নিত করে দিলে বুঝে নিন। লজ্জার কিছু নেই।
৬. ইংরেজি পত্রিকা থেকে একটু সাহায্য নেবেন। প্রতিদিন দরকার নেই। কলামগুলো পড়ার সময় খেয়াল রাখবেন, কীভাবে ওরা বাক্য তৈরি করল। এটা মাঝেমধ্যে নিজেও অনুসরণ করবেন। আর নতুন শব্দ পেলে মুখস্থ রাখবেন।
৭. যদি সম্ভব হয়, প্রতিদিন একটা টপিক ধরে এক পৃষ্ঠা করে লিখবেন। চর্চা না করলে তো হবে না। প্রথম দিকে সহজ টপিক নিয়ে লিখবেন। আস্তে আস্তে কঠিন নেবেন।
৮. তথ্যভিত্তিক ইংরেজি লেখা হলে শুধু ইংরেজিই লিখবেন না, সঙ্গে তথ্য দেবেন। এতে লেখার মান বাড়বে। আর রিডার সন্তুষ্ট হলে আপনার লাভ।
৯. Tense ও Preposition সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণার জন্য চৌধুরী অ্যান্ড হোসাইনের এসএসসি ইংলিশ সেকেন্ড পেপার গাইডটা পড়তে পারেন। ইংরেজি পত্রিকা The Daily Star নিন।
ছ) অনুবাদের জন্য ফ্রি–হ্যান্ডের নিয়মগুলো বেশ কাজে দেবে। চর্চা করতে থাকুন। আর অনুবাদ শতভাগ মিলতে হবে, এমন কোনো কথা নেই। বড় বাক্য হলে ভেঙে একাধিক বাক্যও হতে পারে। বিষয়বস্তুটা বোঝাতে পারলেই নম্বর আসবে। লিখিত পরীক্ষায় ইংরেজি একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে লিখিত পরীক্ষায় ইংরেজি একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে
জ) রচনা কোনটা আসবে বলা কঠিন। তবে ১০টি সাধারণ বিষয় সম্পর্কে ধারণা নিয়ে যাবেন যা আপনার সাধারণ জ্ঞান এবং বাংলা রচনায়ও কাজে লাগবে। এসব বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করতে থাকুন। নোট করুন।
১. নারী (নির্যাতন, উন্নয়ন, ক্ষমতায়ন, মুক্তি)
২. শিক্ষা (সমস্যা, নীতি, সম্ভাবনা, হার)
৩. গণতন্ত্র (সমস্যা, সম্ভাবনা, বর্তমান চিত্র)
৪. দুর্নীতি চিত্র (টিআইবি, টিআই, বিভিন্ন খাতের অবস্থা)
৫. জ্বালানি পরিস্থিতি (বিদ্যুৎ, গ্যাস, খনিজ তেল, উৎপাদন, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা)
৬. শিল্প ( পোশাক, চামড়া, পর্যটন এবং এগুলোর সার্বিক দিক)
৭. দারিদ্র্য পরিস্থিতি (হার, কারণ, চিত্র, সরকারের পরিকল্পনা ও উদ্যোগ)
৮. আইসিটি চিত্র (মুঠোফোন, ইন্টারনেট, পরিকল্পনা, সুবিধা, অসুবিধা)
৯. পরিবেশ অবস্থা (ভূমিকম্প, জলবায়ু পরিবর্তন, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পদক্ষেপ)
১০. সন্ত্রাসবাদ (ধর্মীয়, রাজনৈতিক, আইএস, বোকো হারাম, প্রেক্ষাপট—বিশ্ব ও বাংলাদেশ, গৃহীত পদক্ষেপ)।
ঝ) তিনটি রচনার মধ্যে যে রচনায় আপনি তথ্য বেশি দিতে পারবেন বা তথ্য বেশি দেওয়ার সুযোগ আছে, সেটা লেখার জন্য নির্বাচিত করবেন। তাত্ত্বিক বা আধ্যাত্মিক বিষয়ে লেখা খুব কঠিন। যেমন- Nature vs Nurture খুব কঠিন একটি রচনা। লিখতে বহুজনই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবেন না।
ঞ) বাজার থেকে যেকোনো একটি লিখিত ইংরেজি গাইড সংগ্রহ করে নিন। অনুশীলন ও বিগত প্রশ্ন পড়তে কাজে লাগবে।
ট) রাইটিং সেকশনগুলোয় সম্ভব হলে Phrase and Idiom ব্যবহার করবেন। এতে লেখার একঘেয়েমি দূর হয়; পাঠক পড়ে আপনার দক্ষতা সম্পর্কে ধারণা পাবে। তবে অপ্রাসঙ্গিক ব্যবহার যেন না হয়। অনেক কিছু তো হলো, আর দরকার নেই। এবার কাজে লেগে পড়ুন। আশা করি, আপনার ইংরেজির উন্নতি হবে। ধন্যবাদ।
বাংলাদেশের প্রাচীন ইতিহাস ও এর নিদর্শনসমূহ দেশের গৌরব বহন করে। বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ অনেক ঐতিহাসিক স্থান ও নিদর্শন রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম স্থান গুলো হচ্ছে মহাস্থানগড়, পাহাড়পুর, ময়নামতী, সোনারগাঁ। বাংলাদেশের ঐতিহাসিক স্থান এগুলো আমাদের অতীতের নিদর্শন ও সংস্কৃতি, সে সময়কার জীবনযাপন সম্পর্কে আমরা ধারণা পাই।
বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা, বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা এবং চাকরীর পরীক্ষায় বাংলাদেশের ঐতিহাসিক স্থান সমূহ সম্পর্কে প্রশ্ন করা হয়ে থাকে। আর তাই পরীক্ষায় ভালো প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য বাংলাদেশ সম্পর্কিত সাধারণ জ্ঞানের অংশ হিসেবে আমাদের এ ইতিহাসগুলো জানা দরকার।
প্রশ্ন ১: সোমপুর বিহার কে তৈরী করেন?
উঃ শ্রী ধর্মপাল দেব।
প্রশ্ন ২: সত্য পীরের ভিটা কোথায় অবস্থিত?
উঃ নওগাঁ জেলার সোমপুর বিহারে।
প্রশ্ন ৩: শালবন বিহার কোথায় অবস্থিত?
উঃ কুমিল্লা জেলার ময়নামতিতে।
প্রশ্ন ৪: শালবন বিহার কে তৈরী করেন?
উঃ রাজাধিরাজ ভবদেব।
প্রশ্ন ৫: আনন্দ বিহার কোথায় অবস্থিত?
উঃ কুমিল্লা জেলার লালমাই পাহাড়ে।
প্রশ্ন ৬: আনন্দ বিহার কে তৈরী করেন?
উঃ রাজা আনন্দ দেব।
প্রশ্ন ৭: বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার কোনটি?
উঃ সীতাকোট বিহার।
প্রশ্ন ৮: সীতাকোট বিহার কোথায় অবস্থিত?
উঃ দিনাজপুর।
প্রশ্ন ৯: সোনারগাঁও কোন আমলে বাংলাদেশের রাজধানী ছিল?
উঃ মূঘল আমলে।
প্রশ্ন ১০: বাংলার রাজধানী সোনারগাঁয় কে স্থাপন করেন?
উঃ ঈশা খাঁ।
প্রশ্ন ১১: সোনারগাঁ কার নামানুসারে নামকরণ হয়েছে?
উঃ ঈশা খাঁর স্ত্রী সোনা বিবির নামে।
প্রশ্ন ১২: সোনারগাঁর পূর্বে বাংলার রাজধানী কোথায় ছিল?
উঃ মহাস্থানগড়।
প্রশ্ন ১৩: পাঁচ বিবির মাজার কোথায় অবস্থিত?
উঃ সোনারগাঁতে।
প্রশ্ন ১৪: বাংলাদেশের একমাত্র লোকশিল্প যাদুঘরটি কোথায় অবস্থিত?
উঃ সোনারগাঁতে।
প্রশ্ন ১৫: সোনারগাঁয়ের পূর্ব নাম কি?
উঃ সুবর্ণ গ্রাম।
প্রশ্ন ১৬: ঢাকায় সর্বপ্রথম বাংলার রাজধানী হয়?
উঃ ১৬১০ সালে।
প্রশ্ন ১৭: বাংলার রাজধানী রাজস্থান থেকে ঢাকায় স্থানান্তর করেন কে?
উঃ সুবেদার ইসলাম খান।
প্রশ্ন ১৮: তাঁরা মসজিদ কোথায় অবস্থিত?
উঃ পুরানো ঢাকায়।
প্রশ্ন ১৯: বজরা শাহী মসজিদ কোথায় অবস্থিত?
উঃ নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জে।
প্রশ্ন ২০: মুজিব নগর কোথায় অবস্থিত?
উঃ মেহেরপুর।
প্রশ্ন ২১: মহামুনি বিহার কোথায় অবস্থিত?
উঃ চট্টগ্রামের রাউজানে।
প্রশ্ন ২২: ষাট গম্ভুজ মসজিদ কোথায় অবস্থিত?
উঃ বাগেরহাট।
প্রশ্ন ২৩: ষাট গম্ভুজ মসজিদ নির্মাণ করেন?
উঃ খান জাহান আলী।
প্রশ্ন ২৪: লালবাগ কেল্লা কে নির্মাণ শুরু করেন?
উঃ যুবরাজ মোহাম্মদ আযম।
প্রশ্ন ২৫: লালবাগ কেল্লা কে নির্মাণ শেষ করেন?
উঃ শায়েস্তা খান।
প্রশ্ন ২৬: লালবাগ কেল্লার আদি নাম কি?
উঃ আওরঙ্গবাদ দুর্গ।
প্রশ্ন ২৭: বাংলাদেশের প্রাচীন শহর কোনটি?
উঃ পুন্ড্রবর্ধন। বর্তমানে মহাস্থানগড়।
প্রশ্ন ২৮: মহাস্থানগড় কোথায় অবস্থিত?
উঃ বগুড়া।
প্রশ্ন ২৯: খোদার পাথর ভিটা কোথায় অবস্থিত?
উঃ মহাস্থানগড়।
প্রশ্ন ৩০: বৈরাগীর ভিটা কোথায় অবস্থিত?
উঃ মহাস্থানগড়।
প্রশ্ন ৩১: বৈরাগীর চালা কোথায় অবস্থিত?
উঃ গাজীপুর।
প্রশ্ন ৩২: আনন্দ রাজার দীঘি কোথায় অবস্থিত?
উঃ কুমিল্লার ময়নামতিতে।
প্রশ্ন ৩৩: রামুমন্দির কোথায় অবস্থিত?
উঃ কক্সবাজারের রামু থানায়।
প্রশ্ন ৩৪: উত্তরা গনভবন কোথায়?
উঃ নাটোর।
প্রশ্ন ৩৫: কান্তজির মন্দির কোথায় অবস্থিত?
উঃ দিনাজপুর।
প্রশ্ন ৩৬: বাঘা জামে মসজিদ কোথায় অবস্থিত?
উঃ রাজশাহী।
প্রশ্ন ৩৭: পানাম নগর কোথায় অবস্থিত?
উঃ সোনারগাঁয়ে।
প্রশ্ন ৩৮: আফগান দুর্গ কোথায় অবস্থিত?
উঃ ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের মধ্যে।
প্রশ্ন ৩৯: আহসান মঞ্জিল কে নির্মাণ করেন?
উঃ নবাব আব্দুল গনি।
প্রশ্ন ৪০: মহাস্থানগড়ের কোন যুগের শিলালিপি পাওয়া গেছে?
উঃ মৌর্য যুগের।
প্রশ্ন ৪১: সোমপুর বিহার কোথায় অবস্থিত?
উঃ নওগাঁ জেলার পাহাড়পুরে।
প্রশ্ন ৪২: পাহাড়পুরের বৌদ্ধ বিজারটি কি নামে পরিচিত?
উঃ সোমপুর বিহার।
প্রশ্ন ৪৩: সোমপুর বিহার কে তৈরী করেন?
উঃ শ্রী ধর্মপাল দেব।
প্রশ্ন ৪৪: সত্য পীরের ভিটা কোথায় অবস্থিত?
উঃ নওগাঁ জেলার সোমপুর বিহারে।
প্রশ্ন ৪৫: শালবন বিহার কোথায় অবস্থিত?
উঃ কুমিল্লা জেলার ময়নামতিতে।
প্রশ্ন ৪৬: শালবন বিহার কে তৈরী করেন?
উঃ রাজাধিরাজ ভবদেব।
প্রশ্ন ৪৭: আনন্দ বিহার কোথায় অবস্থিত?
উঃ কুমিল্লা জেলার লালমাই পাহাড়ে।
প্রশ্ন ৪৮: আনন্দ বিহার কে তৈরী করেন?
উঃ রাজা আনন্দ দেব।
প্রশ্ন ৪৯: বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার কোনটি?
উঃ সীতাকোট বিহার।
প্রশ্ন ৫০: সীতাকোট বিহার কোথায় অবস্থিত?
উঃ দিনাজপুর।
প্রশ্ন ৫১: সোনারগাঁও কোন আমলে বাংলাদেশের রাজধানী ছিল?
উঃ মূঘল আমলে।
প্রশ্ন ৫২: বাংলার রাজধানী সোনারগাঁয় কে স্থাপন করেন?
উঃ ঈশা খাঁ।
প্রশ্ন ৫৩: সোনারগাঁ কার নামানুসারে নামকরণ হয়েছে?
উঃ ঈশা খাঁর স্ত্রী সোনা বিবির নামে।
প্রশ্ন ৫৪: সোনারগাঁর পূর্বে বাংলার রাজধানী কোথায় ছিল?
উঃ মহাস্থানগড়।
প্রশ্ন ৫৫: পাঁচ বিবির মাজার কোথায় অবস্থিত?
উঃ সোনারগাঁতে।
প্রশ্ন ৫৬: বাংলাদেশের একমাত্র লোকশিল্প যাদুঘরটি কোথায় অবস্থিত?
উঃ সোনারগাঁতে।
প্রশ্ন ৫৭: সোনারগাঁয়ের পূর্ব নাম কি?
উঃ সুবর্ণ গ্রাম।
প্রশ্ন ৫৮: ঢাকায় সর্বপ্রথম বাংলার রাজধানী হয়?
উঃ ১৬১০ সালে।
প্রশ্ন ৫৯: বাংলার রাজধানী রাজস্থান থেকে ঢাকায় স্থানান্তর করেন কে?
উঃ সুবেদার ইসলাম খান।
প্রশ্ন ৬০: তাঁরা মসজিদ কোথায় অবস্থিত?
উঃ পুরানো ঢাকায়।
প্রশ্ন ৬১: বজরা শাহী মসজিদ কোথায় অবস্থিত?
উঃ নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জে।
প্রশ্ন ৬২: মুজিব নগর কোথায় অবস্থিত?
উঃ মেহেরপুর।
প্রশ্ন ৬৩: মহামুনি বিহার কোথায় অবস্থিত?
উঃ চট্টগ্রামের রাউজানে।
প্রশ্ন ৬৪: ষাট গম্ভুজ মসজিদ কোথায় অবস্থিত?
উঃ বাগেরহাট।
প্রশ্ন ৬৫: ষাট গম্ভুজ মসজিদ নির্মাণ করেন?
উঃ খান জাহান আলী।
প্রশ্ন ৬৬: লালবাগ কেল্লা কে নির্মাণ শুরু করেন?
উঃ যুবরাজ মোহাম্মদ আযম।
প্রশ্ন ৬৭: লালবাগ কেল্লা কে নির্মাণ শেষ করেন?
উঃ শায়েস্তা খান।
প্রশ্ন ৬৮: লালবাগ কেল্লার আদি নাম কি?
উঃ আওরঙ্গবাদ দুর্গ।
প্রশ্ন ৬৯: বাংলাদেশের প্রাচীন শহর কোনটি?
উঃ পুন্ড্রবর্ধন। বর্তমানে মহাস্থানগড়।
প্রশ্ন ৭০: মহাস্থানগড় কোথায় অবস্থিত?
উঃ বগুড়া।
প্রশ্ন ৭১: খোদার পাথর ভিটা কোথায় অবস্থিত?
উঃ মহাস্থানগড়।
প্রশ্ন ৭২: বৈরাগীর ভিটা কোথায় অবস্থিত?
উঃ মহাস্থানগড়।
প্রশ্ন ৭৩: বৈরাগীর চাল কোথায় অবস্থিত?
উঃ গাজিপুর।
প্রশ্ন ৭৪: আনন্দ রাজার দীঘি কোথায় অবস্থিত?
উঃ কুমিল্লার ময়নামতিতে।
প্রশ্ন ৭৫: রামুমন্দির কোথায় অবস্থিত?
উঃ কক্সবাজারের রামু থানায়।
প্রশ্ন ৭৬: উত্তরা গনভবন কোথায়?
উঃ নাটোর।
প্রশ্ন ৭৭: কানত্মজীর মন্দির কোথায় অবস্থিত?
উঃ দিনাজপুর।
প্রশ্ন ৭৮: বাঘা জামে মসজিদ কোথায় অবস্থিত?
উঃ রাজশাহী।
প্রশ্ন ৭৯: পানাম নগর কোথায় অবস্থিত?
উঃ সোনারগাঁয়ে।
প্রশ্ন ৮০: আফগান দুর্গ কোথায় অবস্থিত?
উঃ ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের মধ্যে।
প্রশ্ন ৮১: আহসান মঞ্জিল কে নির্মাণ করেন?
উঃ নবাব আব্দুল গনি।
প্রশ্ন ৮২: মহাস্থানগড়ের কোন যুগের শিলালিপি পাওয়া গেছে?
উঃ মৌর্য যুগের।
প্রশ্ন ৮৩: সোমপুর বিহার কোথায় অবস্থিত?
উঃ নওগাঁ জেলার পাহাড়পুরে।
প্রশ্ন ৮৪: পাহাড়পুরের বৌদ্ধ বিজারটি কি নামে পরিচিত?
উঃ সোমপুর বিহার।
প্রশ্ন ৮৫: বাংলাদেশের প্রাচীনতম শহরটির নাম কী?
উঃ পুন্ড্রবর্ধন বা পুন্ড্রনগর। (প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে গড়ে ওঠে)।
প্রশ্ন ৮৬: বাংলাদেশের প্রাচীনতম শহর পুন্ড্রবর্ধনের বর্তমান নাম কী?
উঃ মহাস্থানগড়।
প্রশ্ন ৮৭: মহাস্থানগড় কী জন্য বিখ্যাত?
উঃ বাংলাদেশের প্রাচীন নগর পুন্ড্রবর্ধনের ধ্বংসাবশেষ এবং মৌর্য ও গুপ্ত রাজবংশের পুরাকীর্তির জন্য।
প্রশ্ন ৮৮: লক্ষ্মীন্দরের মেধ কোথায় অবস্থিত?
উঃ মহাস্থানগড়ে।
প্রশ্ন ৮৯: পরশু রামের প্রাসাদ ও সভাবাটী কোথায় অবস্থিত?
উঃ মহাস্থানগড়ে।
প্রশ্ন ৯০: গোবিন্দ ভিটা কোথায় অবস্থিত?
উঃ মহাস্থানগড়।
প্রশ্ন ৯১: ভাসু বিহার কোথায় অবস্থিত?
উঃ মহাস্থানগড়।
প্রশ্ন ৯২: প্রাচীন ও ঐতিহাসিক মহাস্থানগড় কোথায় অবস্থিত?
উঃ বগুড়া জেলায়।
প্রশ্ন ৯৩: মহাস্থানগড় কোন নদীর তীরে অবস্থিত?
উঃ করতোয়া।
প্রশ্ন ৯৪: বৈরাগীর ভিটা/খোদার পাথর ভিটা কোথায় অবস্থিত?
উঃ বগড়া জেলার মহাস্থানগড়ে।
প্রশ্ন ৯৫: মহাস্থানগড়ে কোন যুগের শিলালিপি পাওয়া যায়?
উঃ মৌর্য যুগের।
প্রশ্ন ৯৬: শালবন বিহার কোথায় অবস্থিত?
উঃ কুমিল্লার ময়নামতিতে।
প্রশ্ন ৯৭: শালবন বিহারে কতটি প্রত্নতত্ত্ব পাওয়া গেছে?
উঃ ১১৫টি।
প্রশ্ন ৯৮: ময়নামতিতে বৌদ্ধ সভ্যতার খনন কাজ করা হয় কখন?
উঃ ১৯৫৫ সালে।
প্রশ্ন ৯৯: আনন্দ বিহার কোথায় অবস্থিত?
উঃ শালবন বিহারের দুই মাইল উত্তরে (কুমিল্লা জেলার) ময়নামতিতে।
প্রশ্ন ১০০: কুমিল্লার ময়নামতিতে অবস্থিত আনন্দ বিহারের খনন কাজ শুরু হয় কখন?
উঃ ১৯৭৬ সালে।
যেকোন চাকরীর পরীক্ষা এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষাতেও সাধারণ জ্ঞান থেকে প্রশ্ন হয়ে থাকে। বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় সাধারণ জ্ঞান বলতে মূলত বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলীকে বোঝায়। তাই বেশি বেশি এসব গুরুত্ব দেওয়া উচিত।
প্রশ্ন ১: ভারতীয় লোকসভার নির্বাচিত সদস্য সংখ্যা কত? (২৭তম, ২৬তম)
উত্তর : ৫৪৩।
প্রশ্ন ২: Trafalgar Square-এর অবস্থান (৪৩তম, ১২তম)
উত্তর : ইংল্যান্ডে।
প্রশ্ন ৩: হারারে’র পূর্ব নাম কী? (৩১তম, ১১তম)
উত্তর : সলসব্যারী।
প্রশ্ন ৪: ‘লাইন অব কন্ট্রোল’ কোন দুটি রাষ্ট্রের সীমান্তবর্তী রেখা চিহ্নিত করে? (৩১তম, ২৪তম)
উত্তর : ভারত ও পাকিস্তান ।
প্রশ্ন ৫: ‘বান্দুং’ শহরটি কোন দেশে অবস্থিত? (২৫তম, ২৩তম)
উত্তর : ইন্দোনেশিয়া।
প্রশ্ন ৬: ইতিহাস বিখ্যাত ট্রয়’ নগরী কোথায়? (১৯তম, ১০ম)
উত্তর : তুরস্কে।
প্রশ্ন ৭: জনসংখ্যার ভিত্তিতে বৃহত্তর মুসলিম রাষ্ট্র কোনটি? (৩২তম, ১৯তম)
উত্তর : ইন্দোনেশিয়া।
প্রশ্ন ৮: নর্থ আটলান্টিক ট্রিটি অর্গানাইজেশন কোন বছর প্রতিষ্ঠিত হয়? (২১তম, ১৭তম, ১৬তম)
উত্তর : ৪ এপ্রিল ১৯৪৯।
প্রশ্ন ৯: ইরান-ইরাক যুদ্ধবিরতির তদারকির কাজে নিয়োজিত জাতিসংঘের বাহিনী কোন নামে পরিচিত ছিল? (৪৩তম, ১৪তম)
উত্তর : UNIIMOG
প্রশ্ন ১০: জাতিসংঘ কোন বছর প্রতিষ্ঠিত হয়? (৩৬তম, ২১তম)
উত্তর : ১৯৪৫।
প্রশ্ন ১১: জাতিসংঘের সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত? (২৯তম, ১৯তম)
উত্তর : নিউইয়র্ক।
প্রশ্ন ১২: জাতিসংঘের প্রথম মহাসচিব কে ছিলেন? (২৬তম, ১০ম)
উত্তর : ট্রিগভেলি।
প্রশ্ন ১৩: জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্য কয়টি? (৪৩তম, ৪০তম)
উত্তর : ১৭।
প্রশ্ন ১৪: ইসলামী সম্মেলন সংস্থা (OIC)-র প্রধান কার্যালয় বা সচিবালয় কোথায়? (২২তম, ১০ম)
উত্তর : জেদ্দা।
প্রশ্ন ১৫: জোট নিরপেক্ষ দেশসমূহের প্রথম শীর্ষ সম্মেলন কোথায় অনুষ্ঠিত হয়? (২৫তম, ১৭তম)
উত্তর : বেলগ্রেড
প্রশ্ন ১৬: NAM-এর বর্তমান সদস্য সংখ্যা কত? (৩৬তম, ২২তম)
উত্তর : ১২০।
প্রশ্ন ১৭: ইউরো মুদ্রা কখন চালু হয়? (২৬তম, ২০তম)
উত্তর : ১ জানুয়ারি ১৯৯৯।
প্রশ্ন ১৮: আন্তর্জাতিক রেড ক্রস-এর সদর দপ্তর (৩৬তম, ৩২তম)
উত্তর : জেনেভা।
প্রশ্ন ১৯: ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল-এর প্রধান কার্যালয় কোথায়? (৪৩তম, ২৬তম)
উত্তর : জার্মানি।
প্রশ্ন ২০: বিশ্ব মানবাধিকার দিবস- (৪৩তম, ৩০তম, ২৬তম, ১১তম)
উত্তর : ১০ ডিসেম্বর।
প্রশ্ন ২১: কোন তারিখে আন্তর্জাতিক পরিবেশ দিবস পালিত হয়? (৩০তম, ২৬তম)
উত্তর : ৫ জুন।
প্রশ্ন ২২: অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল-এর সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত ? (৩৪তম, ২৪তম)
উত্তর : লন্ডন ।
প্রশ্ন ২৩: World Development Report কোন সংস্থার বার্ষিক প্রকাশনা? (৪৩তম, ৩৭তম)
উত্তর : World Bank।
প্রশ্ন ২৪: কখন থেকে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের লেনদেন শুরু হয়? (১৪তম, ১৩তম)
উত্তর : ১৯৬৬ সালে ।
প্রশ্ন ২৫: সার্কের সদর দপ্তর কোথায়? (৩৮তম, ২৯তম)
উত্তর : কাঠমান্ডু।
প্রশ্ন ২৬: সার্ক কোন সালে কোথায় প্রতিষ্ঠিতহয়? (৩৬তম, ২২তম, ২০তম)
উত্তর : ১৯৮৫ সালে; ঢাকায় ।
প্রশ্ন ২৭: পানামা খাল কোন কোন মহাসাগরকে যুক্ত করেছে? (২৫তম, ২৩তম)
উত্তর : আটলান্টিক ও প্রশান্ত মহাসাগর।
প্রশ্ন ২৮: ‘শাহনামা’-এর লেখক কে? (২৬তম, ১৮তম)
উত্তর : কবি ফেরদৌসী।
প্রশ্ন ২৯: The Lady with the Lamp’ নামে পরিচিত (৪৩তম, ৩৪তম)
উত্তর : ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল।
প্রশ্ন ৩০: মিয়ানমারের নির্বাসিত সরকারের নাম (৪৩তম)
উত্তর : ন্যাশনাল ইউনিটি সরকার।
প্রশ্ন ৩১: কোন রাষ্ট্রটি বিরোধপূর্ণ দক্ষিণ চীন সাগরের জলসীমার দাবিদার নয়? (৪৩তম)
উত্তর : কম্বোডিয়া।
প্রশ্ন ৩২: জিবুতি দেশটি কোথায় অবস্থিত?
উত্তর : এডেন উপসাগরের পাশে।
প্রশ্ন ৩৩: কোন চুক্তির মাধ্যমে ইউরোপের “Thirty years’ war”-এর সমাপ্তি ঘটে? (৪২তম)
উত্তর : ওয়েস্টফেলিয়া শান্তিচুক্তি, ১৬৪৮।
প্রশ্ন ৩৪: মার্কিন-তালেবান ঐতিহাসিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় (৪২তম)
উত্তর : ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
প্রশ্ন ৩৫: আধুনিক মেধাভিত্তিক সিভিল সার্ভিস-এর উন্মেষ ঘটে কোন দেশ হতে? (৪২তম)
উত্তর : চীন।
প্রশ্ন ৩৬: যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক দলের মনোনয়নের জন্য ন্যূনতম কতজন ডেলিগেটের সমর্থন প্রয়োজন? (৪১তম)
উত্তর : ১৯৯১।
প্রশ্ন ৩৭: কোন মুসলিম দেশ সামরিক জোট ন্যাটোর সদস্য? (৪১তম)
উত্তর : তুরস্ক।
প্রশ্ন ৩৮: ‘দ্যা আইডিয়া অব জাস্টিস’ গ্রন্থের রচয়িতা কে? (৪০তম)
উত্তর : অমর্ত্য সেন।
প্রশ্ন ৩৯: এশিয়াকে আফ্রিকা মহাদেশ থেকে পৃথক করেছে কোন প্রণালি ? (৪১তম)
উত্তর : বাবেল মান্দেব প্রণালি।
প্রশ্ন ৪০: নিচের কোন দেশটিতে রাশিয়ার সামরিক ঘাঁটির সুবিধা বিদ্যমান? (৪১তম)
উত্তর : ভিয়েতনাম ।
প্রশ্ন ৪১: ক্রমহ্রাসমান হারে ওজোনস্তর ক্ষয়কারী উপাদান বিলীনের বিষয়টি কোন চুক্তিতে বলা হয়েছে? (৩৮তম)
উত্তর : মন্ট্রিল প্রটোকল ।
প্রশ্ন ৪২: সলোমন দ্বীপপুঞ্জে কোন মহাসাগরে অবস্থিত? (৩৭তম)
উত্তর : প্রশান্ত মহাসাগর।
প্রশ্ন ৪৩: জাতিসংঘের পরিবেশ বিষয়ক সংস্থা (UNEP) ও জলবায়ু বিষয়ক সংস্থা (WMO) এর মিলিত উদ্যোগে প্রতিষ্ঠা লাভ করে (৩৭তম)
উত্তর : IPCC
প্রশ্ন ৪৪: ‘Law of the Sea Convention’ অনুযায়ী, উপকূল থেকে কত দূরত্ব পর্যন্ত Exclusive Economic Zone’ হিসেবে গণ্য? (৩৭তম)
উত্তর : ২০০ নটিক্যাল মাইল ।
প্রশ্ন ৪৫: প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন বেলফোর ঘোষণা ১৯১৭-এর মূল প্রতিপাদ্য ছিল (৩৫তম)
উত্তর : ইহুদিদের জন্য একটি জাতিরাষ্ট্র গঠন ।
প্রশ্ন ৪৬: ‘গ্লাসনস্ত নীতি’ কোন দেশে চালু হয়েছিল? (৩৫তম)
উত্তর : সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন।
প্রশ্ন ৪৭: ‘উইঘুর’ হলো— (৩৫তম)
উত্তর : চীনের একটি সম্প্রদায়ের নাম।
প্রশ্ন ৪৮: ‘মংডু’ কোন দুটি দেশের সীমান্ত এলাকা? (৩৫তম)
উত্তর : বাংলাদেশ-মিয়ানমার।
প্রশ্ন ৪৯: ১৯৮৯ থেকে ওজনস্তর বিষয়ক মন্ট্রিল প্রটোকল কতবার সংশোধন করা হয়? (৩৫তম)
উত্তর : ৪।
প্রশ্ন ৫০: আয়তনে পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট দেশ? (৩৪তম)
উত্তর : ভ্যাটিকান।