BDJobs Site

Author Archives: BDJobs Site

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আট বিভাগে নিয়োগ পাবেন কতজন?

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়প্রাথমিকে তিন ধাপের বিজ্ঞপ্তি: আট বিভাগে নিয়োগের জন্য যোগ্যতা কতজনকে?

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই)। এ ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।

এর মাধ্যমে আট বিভাগীয় শহরের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ সম্পন্ন হলো। যদিও কতজন শিক্ষক নিয়োগ হবে সে বিষয়ে স্পষ্ট উল্লেখ নেই। তবে প্রায় সাত হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ হতে পারে বলে জানা গেছে। সর্বশেষ ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে শনিবার (১৮ জুন) ডিপিই)।

এআট বিভাগে আলাদাভাবে আলাদাভাবে লিখিত পরীক্ষা আয়োজন করা হবে। প্রথম ধাপের পরীক্ষা আগামী আগস্ট মাসে হতে পারে বলে জানা গেছে।

সম্প্রতি জাতীয় সংসদে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন জানিয়েছেন, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৩৭ হাজারের বেশি শিক্ষকের পদশূন্য রয়েছে। এরমধ্যে প্রধান শিক্ষকের শূন্যপদের সংখ্যা ২৯ হাজার ৮৫৮টি।

প্রথম দুটি বিজ্ঞপ্তির ছয় বিভাগে শিক্ষক নিয়োগের জন্য প্রথম ধাপে তিন লাখ ৬০ হাজার ৭০০ ও দ্বিতীয় ধাপে চার লাখ ৩৯ হাজার ৪৩৮টি আবেদন জমা হয়েছে। চট্টগ্রাম বিভাগের তিন পার্বত্য জেলা ছাড়া অন্য জেলার আগ্রহী প্রার্থীরা ২৪ জুন থেকে ৮ জুলাই পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

এর আগে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি প্রথম ধাপে রংপুর, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। আবেদনের শেষ সময় ছিল ২৪ মার্চ। দ্বিতীয় ধাপে ময়মনসিংহ, খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের জন্য ২৩ মার্চ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে ডিপিই। আবেদনের শেষ সময় ছিল ১৪ এপ্রিল। শেষ ধাপের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, আবেদনকারীকে ফি বাবদ ২২০ টাকা পরিশোধ করতে হবে টেলিটক নম্বরের মাধ্যমে।

রিকশা চালিয়ে পড়াশোনা করে প্রভাষক হয়েছেন মমিনুর

রিকশা চালিয়ে পড়াশোনা করে প্রভাষক হয়েছেন মমিনুর

একটি শিক্ষানিষ্ঠ রিকশাচালক থেকে প্রভাষক: মমিনুরের গল্প

রিকশা চালিয়ে নিজের খরচ জুগিয়ে ভর্তি হয়েছিলেন স্নাতকে। প্রথম বর্ষ থেকে তৃতীয় বর্ষ পর্যন্ত আর্থিক অনটনে পড়ে বারবার রিকশা চালিয়ে পড়াশোনার খরচ জুগিয়েছেন। অভাবের সংসার, আর্থিক অনটনে পড়ে বার বার পড়াশোনা বন্ধ হওয়ার উপক্রম হলেও দৃঢ় মনোবল আর পরিশ্রম করে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন।

আর পড়াশোনা শেষে সংগ্রামী সেই যুবক ১৬তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার মাধ্যমে এ বছর কুড়িগ্রাম আলিয়া কামিল মাদ্রাসায় ইংরেজি বিষয়ের প্রভাষক পদে নিয়োগের জন্য সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। রিকশাচালক থেকে তিনি এখন ইংরেজি বিষয়ের প্রভাষক। সংগ্রামী এই যুবকের নাম মো. মমিনুর রহমান। তিনি কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের মধ্যকুমরপুর গ্রামের মো. নুর ইসলাম ও ময়না বেগম দম্পতির ছেলে।

মমিনুর জানান, হতদরিদ্র দিনমজুর বাবা পড়াশোনার খরচ দিতে হিমশিম খেতেন। শিক্ষক ও সহপাঠীদের সহায়তায় এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ভর্তি হন উচ্চ মাধ্যমিকে। বারবার থমকে গেছে লেখাপড়ার ভবিষ্যৎ। মা বিভিন্নভাবে টাকা জোগাড় করে দিতেন। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করে কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজের ইংরেজি বিভাগে স্নাতক পড়ার সুযোগ পান।

কিন্তু অর্থাভাবে ভর্তি অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। কিছুতেই টাকা জোগাড় হচ্ছিল না। এ অবস্থায় নিরুপায় হয়ে ঢাকার কেরানীগঞ্জে রিকশা চালাতে যান তিনি। উদ্দেশ্য, টাকা উপার্জন করে স্নাতকে ভর্তি হওয়া। মমিনুর আরো বলেন, ‘আমার বাবা একজন দিনমজুর। তার পক্ষে আমার পড়াশোনার খরচ চালানো সম্ভব হচ্ছিল না। কিন্তু আমি পড়াশোনা করে নিজের ও পরিবারের জন্য কিছু একটা করার দৃঢ় ইচ্ছা ছিল।

ঢাকার কেরানীগঞ্জে গিয়ে একটি গ্যারেজ থেকে রিকশা নিয়ে কয়েকদিন রিকশা চালাই। ভর্তির প্রয়োজনীয় টাকা ছাড়াও কিছু উদ্বৃত্ত টাকা আয় করে কুড়িগ্রামে ফিরে সরকারি কলেজে ইংরেজি বিষয়ে অনার্সে ভর্তি হই। এরপর যখনই টাকার সংকটে পড়েছি তখনই কেরানীগঞ্জে গিয়ে রিকশা চালিয়ে উপার্জন করেছি। অনার্স তৃতীয় বর্ষ পর্যন্ত আমি বাড়িতে ঈদ করিনি। প্রতি ঈদে ঢাকায় গিয়ে রিকশা চালিয়ে টাকা জোগাড় করেছি।

এভাবে তৃতীয় বর্ষ শেষ করি। পরে চতুর্থ বর্ষে উঠে টিউশনি করে বাকি পড়াশোনা শেষ করি। এখনও টিউশনি করেই নিজের ও পরিবারের খরচ জোগাচ্ছি। আমার বাবাকে এখন আর কাজ করতে দেই না। বর্তমানে টিউশনির আয় দিয়ে পরিবার ও ভাইবোনদের পড়াশোনার খরচ বহন করেছি।’ প্রভাষক হিসেবে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়া এই যুবক বলেন, ‘১৬তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ইংরেজি বিষয়ে সারা দেশে তৃতীয় হই।

গত ১০ মার্চ এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান কুড়িগ্রাম আলিয়া কামিল মাদ্রাসায় ইংরেজি বিষয়ের প্রভাষক পদে নিয়োগের জন্য সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছি। বাকি প্রক্রিয়া শেষে সেখানেই যোগদান করবো। আমার এই ক্ষুদ্র সফলতায় যারা আমার পাশে ছিলেন, বিভিন্নভাবে আমাকে সহায়তা করেছেন সবার প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা। বিশেষ করে বিভিন্ন সময় পরামর্শ ও সহায়তা করার জন্য আমার বিভাগের সাবেক শিক্ষক মুকুল স্যারের কাছে আমি কৃতজ্ঞ।’

মমিনুরের চাকরি হওয়ায় খুশি তার বাবা নুর ইসলাম। তিনি বলেন, ‘আমি অনেক খুশি। আল্লাহ রহমত করছে। টাকার অভাবে ছেলে নিজে কাজ করে পড়াশোনা করছে। এখন তার আয় দিয়ে আমার পরিবার চলছে। এর মধ্যে তার চাকরির খবরে আমি ও তার মা অনেক খুশি।’

বাবার কবরের পাশে শায়িত হবেন আঁখি

বাবার কবরের পাশে শায়িত হবেন আঁখিসেন্ট্রাল হসপিটালে ডেলিভারির সময় ভুল চিকিৎসায় নবজাতকের মৃত্যুর পর মা ইডেন কলেজ ছাত্রী মাহবুবা রহমান আঁখিও মারা গেছেন। রোববার (১৮ জুন) রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে দুপুর ২টার পর তার মৃত্যু হয়। বাবার কবরের পাশে আঁখি এবং তার নবজাতক চিরনিদ্রায় শায়িত হবেন বলে জানিয়েছেন আঁখির স্বামী ইয়াকুব আলী সুমন।

সোমবার (১৯ জুন) সকালে সুমন বলেন, কুমিল্লার লাকসামে বাবার কবরের পাশেই তাদের কবরস্থ করা হবে। এখন পর্যন্ত আঁখি এবং আমার নবজাতকের লাশ ঢাকা মেডিকেলেই আছে। আঁখির ময়নাতদন্ত শেষ হলে তাকে কুমিল্লায় নিয়ে যাওয়া হবে।

গর্ভধারণের পর থেকেই ধানমন্ডি সেন্ট্রাল হাসপাতালের অধ্যাপক ডা. সংযুক্তা সাহার (গাইনি) কাছে নিয়মিত চিকিৎসা নিতেন ইয়াকুব আলী সুমনের স্ত্রী মাহাবুবা রহমান আঁখি। এর মধ্যে গত শুক্রবার (৯ জুন) তার প্রসব বেদনা শুরু হয়। সেই রাতেই ডেলিভারির জন্য ডা. সংযুক্তা সাহার অধীনে প্রসূতি মাহবুবা রহমান আঁখিকে সেন্ট্রাল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কিন্তু ডা. সংযুক্তা সাহার বদলে ওই নারীর ডেলিভারি করতে যান ডা. মিলি।

এ সময় ডা. মিলি ওই প্রসূতির পেট কাটতে গিয়ে মূত্রনালি ও মলদ্বার কেটে ফেলেন। সঙ্গে সঙ্গে প্রচণ্ড রক্তক্ষরণ হয়ে রোগী জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। অজ্ঞান অবস্থায় সিজার করে বাচ্চা বের করা হয়। এতে বাচ্চার হার্টবিট কমে গেলে তাকে আইসিইউতে নেওয়া হয়। কিছুক্ষণ পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নবজাতককে মৃত ঘোষণা করে।

এ ঘটনায় বুধবার (১৪ জুন) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ধানমন্ডি থানায় সেন্ট্রাল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের অবহেলাজনিত মৃত্যুর অভিযোগ এনে একটি মামলা করেন ইয়াকুব আলী।

এনটিআরসি গণবিজ্ঞপ্তির পরিপত্র হাইকোর্টে স্থগিত

এনটিআরসি গণবিজ্ঞপ্তির পরিপত্র হাইকোর্টে স্থগিতবেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসি)-এর চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি-১২ নম্বর শর্ত ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের গত ১৪ নভেম্বরের পরিপত্রের কার্যকারিতা ছয় মাসের জন্য স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট বিভাগ।

২২ জানুয়ারি পৃথক দু’টি রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি জাফর আহমেদ ও বিচারপতি মো. বশির উল্লাহর সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

একইসঙ্গে চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তিতে এমপিওভুক্ত ইনডেক্সধারী শিক্ষকদের বিভাগীয় প্রার্থী হিসেবে আবেদনের সুযোগ দিতেও নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

পাশাপাশি রিটকারীদের বিভাগীয় প্রার্থী হিসেবে আবেদনের সুযোগ বাতিল করা কেন অবৈধ হবে না এবং জনবল কাঠামো নীতিমালা অনুযায়ী রিটকারীদের বিভাগীয় প্রার্থী হিসেবে ৪র্থ গণবিজ্ঞপ্তি-২০২২ এ আবেদন করার সুযোগ প্রদান কেন করা হবে না; তা জানাতে রুল জারি করেছে আদালত। সংশ্লিষ্টদের চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

২০১৫ সালের ৩০ ডিসেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয় ‘বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগে অনুসরণীয় পদ্ধতি’ বিষয়ে একটি পরিপত্র জারি করে। ওই পরিপত্রের ৭.০. নং ক্রমিকে উল্লেখ আছে যে, ‘কর্মরত কোনো শিক্ষক যদি অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ পেতে আবেদন করেন তবে তাকেও অপরাপর আবেদনকারীদের একইরূপ মেধাক্রমের ভিত্তিতে নিয়োগের জন্য বিবেচনা করা হবে’ এবং বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (মাদ্রাসা) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা-২০১৮ (২৩ নভেম্বর ২০২০ পর্যন্ত সংশোধিত) ধারা ১২ এবং বেসরকারি কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা-২০১৮ (২৩ নভেম্বর ২০২০ পর্যন্ত সংশোধিত) ধারা ২৩.১ এ উল্লেখ আছে যে, ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে বিভাগীয় প্রার্থী হিসেবে সমপদে বা উচ্চতর পদে নিয়োগের জন্য আবেদন করতে পারবে। পূর্বের প্রতিষ্ঠান হতে ছাড়পত্র ও দায়মুক্তি প্রাপ্তি সাপেক্ষে নতুন প্রতিষ্ঠানে এমপিও প্রাপ্য হবে’ অর্থাৎ কর্মরত ইনডেক্সধারী শিক্ষকদের অন্য প্রতিষ্ঠানে বিভাগীয় প্রার্থী হিসেবে আবেদন করার সুযোগ আছে।

৬৭ বছর বয়সে এসএসসি পাস করলেন কালাম

৬৭ বছর বয়সে এসএসসি পাস করলেন কালাম

৬৭ বছর বয়সী আবুল কালাম আজাদ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে জামালপুর জেলার বকশীগঞ্জ উপজেলার রাহিলা কাদির উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্র থেকে এসএসসি পরীক্ষা দিচ্ছেন। তিনি এবারের এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ ২.৯৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন।

তার বাড়ি শেরপুর জেলার শ্রীবরদী উপজেলার খড়িয়াকাজীরচর ইউনিয়নের লংগরপাড়া গ্রামে। ১৯৫৫ সালের ১ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন আবুল কালাম। অভাবের কারণে তিনি পড়ালেখা করতে পারেননি। তবে তিন ছেলেকে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত করেছেন। বড় ছেলেকে শিক্ষক, মেঝ ছেলেকে কামিল পাস ও ছোট ছেলেকে বানিয়েছেন প্রকৌশলী।

তিনি ১৯৭৫ সালে এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিলেন। ১৯৭৪ সালে দেশে দুর্ভিক্ষ দেখা দেওয়ায় অভাবের কারণে পড়াশুনা করতে পারে নি। তাই তিনি ঢাকায় চলে যায়, চাকরি নেন একটি ডকইয়ার্ডে। ঢাকাতে গিয়ে পড়ালেখা করতে চেয়েছি। কিন্তু সেটা সম্ভব হয়ে উঠেনি। তারপর ঢাকা থেকে তিনি সৌদি আরব যায়। সেখানে দীর্ঘ ১৮ বছর থাকে। পরে বাড়ি ফিরে সাংসারিক কাজের ফাঁকে শুরু করে লেখালেখি। ইতোমধ্যে অসংখ্য কবিতা, ছড়া, উপন্যাস ও গান লিখেছে তিনি।